উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১ ও ৭১২)

উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১ ও ৭১২)

১৯৮৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে, উপকূল এক্সপ্রেস ঢাকা এবং নোয়াখালীর মধ্যে নির্ভরযোগ্য এবং আরামদায়ক ভ্রমণের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে।

সূচিপত্র

  1. উপকূল এক্সপ্রেসের ইতিহাস
  2. ভ্রমণের বিস্তারিত
  3. টিকিট এবং আসন ব্যবস্থা

উপকূল এক্সপ্রেসের ইতিহাস

১৯৮৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে, উপকূল এক্সপ্রেস ঢাকা এবং নোয়াখালীর মধ্যে নির্ভরযোগ্য এবং আরামদায়ক ভ্রমণের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত এই আন্তঃনগর ট্রেনটি এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্যের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এর নাম, "উপকূল," যা "উপকূলীয়"-এর অনুবাদ, যা এটি বঙ্গোপসাগরের পাশ দিয়ে যাওয়ার দৃশ্যমান যাত্রা প্রতিফলিত করে।

ভ্রমণের বিস্তারিত

উপকূল এক্সপ্রেস (৭১২)

উপকূল এক্সপ্রেস (৭১২) সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে, মঙ্গলবার বন্ধ থাকে। এই ট্রেনটি ঢাকা থেকে দুপুর ০৩:১০ মিনিটে ছাড়ে এবং নোয়াখালীতে রাত ০৮:৪০ মিনিটে পৌঁছায়, যা মোট ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের ভ্রমণ।

এখানে স্টেশন এবং যাত্রাবিরতির বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১) : নোয়াখালী থেকে ঢাকা

ফেরত যাত্রা (উপকূল এক্সপ্রেস ৭১১) নোয়াখালী থেকে সকাল ০৬:০০ টায় শুরু হয় এবং ঢাকায় সকাল ১১:২০ টায় শেষ হয়, যা মোট ৫ ঘণ্টা ২০ মিনিটের ভ্রমণ। ফেরত যাত্রার স্টেশন এবং যাত্রাবিরতির বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

টিকিট এবং আসন ব্যবস্থা

আপনার উপকূল এক্সপ্রেস ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন? এখানে আপনার টিকিট সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

অগ্রিম টিকিট বুক করুন, বিশেষ করে পিক সিজনে, যাতে শেষ মুহূর্তে কোনো অসুবিধা না হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকিটিং ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd/) একটি সুবিধাজনক প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে। একটি মসৃণ যাত্রার জন্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে রিটার্ন টিকিট কেনা ভালো। এটি আপনাকে ফেরার টিকিটের জন্য আলাদা করে টিকিট কেনার ঝামেলা থেকে বাঁচাবে। এছাড়াও, আপনার যাত্রা পরিকল্পনা করার আগে ট্রেনের সময়সূচী দেখে নিন কারণ মঙ্গলবার ট্রেনটি বন্ধ থাকে।