-->
ঢাকার মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী শহরে ভ্রমণের একটি আধুনিক এবং সুবিধাজনক উপায়। ঢাকা মেট্রোর এমআরটি / র্যাপিড পাস কিভাবে কিনবেন তা এখানে দেওয়া হলো।
ঢাকার মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী শহরে ভ্রমণের একটি আধুনিক এবং সুবিধাজনক উপায়। এটি শহরের বিভিন্ন গন্তব্যে দ্রুত, নিরাপদ এবং আরামদায়ক ভ্রমণ সরবরাহ করে। মেট্রোরেল পরিষেবা ব্যবহার করার জন্য, আপনার একটি র্যাপিড পাস থাকা দরকার, যা একটি স্মার্ট কার্ড যা আপনাকে মেট্রো স্টেশনগুলিতে প্রবেশ করতে এবং আপনার ভাড়ার পরিশোধ করতে দেয়।
এই আর্টিকেলে, আমরা ব্যাখ্যা করব কিভাবে একটি র্যাপিড পাস কিনতে হয়, কিভাবে এটি নিবন্ধন করতে হয় এবং একজন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী হিসেবে আপনি কি কি সুবিধা উপভোগ করতে পারেন।
আপনি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের নিম্নলিখিত শাখা বা উপ-শাখাগুলি থেকে একটি র্যাপিড পাস কিনতে পারেন:
আপনি দিয়াবাড়ি এবং আগারগাঁও মেট্রো রেল স্টেশনে ডিবিএল বুথ থেকেও র্যাপিড পাস কিনতে পারেন।
একটি র্যাপিড পাসের প্রাথমিক মূল্য হলো 400 টাকা, যার মধ্যে 200 টাকা প্রাথমিক রিচার্জ এবং অবশিষ্ট 200 টাকা কার্ডের জামানত মূল্য।
আপনি সর্বনিম্ন 100 টাকা এবং সর্বোচ্চ 1,000 টাকা দিয়ে আপনার র্যাপিড পাস রিচার্জ করতে পারেন, তবে কার্ডের ব্যালেন্স 10,000 টাকার বেশি হতে পারবে না।
আপনি যেকোনো মেট্রো রেল স্টেশনে টিকেট অফিস মেশিন, টিকেট ভেন্ডিং মেশিন বা ডিবিএল বুথ থেকে আপনার র্যাপিড পাস রিচার্জ করতে পারেন।
আপনার র্যাপিড পাস নিবন্ধন করার জন্য, আপনাকে র্যাপিড পাস ওয়েবসাইট থেকে রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক নয়, তবে এর কিছু সুবিধা রয়েছে যা আমরা পরবর্তী বিভাগে আলোচনা করব।
আপনি যদি আপনার র্যাপিড পাস নিবন্ধন করেন, তবে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারেন:
একটি র্যাপিড পাস হলো ঢাকা মেট্রো রেল পরিষেবা ব্যবহারের একটি স্মার্ট এবং সুবিধাজনক উপায়। আপনি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মনোনীত শাখা বা বুথ থেকে এটি কিনতে পারেন, যেকোনো মেট্রো রেল স্টেশন থেকে রিচার্জ করতে পারেন এবং কিছু সুবিধা উপভোগ করার জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারেন। আমরা আশা করি এই নিবন্ধটি আপনাকে ঢাকা মেট্রো রেলের জন্য একটি র্যাপিড পাস কিভাবে কিনতে হয় তা বুঝতে সাহায্য করেছে।